বিভিন্ন পরীক্ষায় আসা এক কথায় প্রকাশ 2023 || Job News dk
গুরুত্বপূর্ণ এক কথায় প্রকাশ; বাংলা ভাষা ও সাহিত্য বিষয়ে ভাল ফলাফল অর্জনের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি অধ্যায়। সরকারি নানান নিয়োগ পরীক্ষায় দেখা যায়, প্রায় সব নিয়োগ পরীক্ষায়ই এক কথায় প্রকাশ থেকে প্রশ্ন করা হয়ে থাকে।
তাই আমাদের আজকের আলোচনা বিভিন্ন পরীক্ষায় আসা এক কথায় প্রকাশ 2023 । চাকরির জন্য এক কথায় প্রকাশ ২০২৩
- বিভিন্ন পরীক্ষায় আসা এক কথায় প্রকাশ
- গুরুত্বপূর্ন এক কথায় প্রকাশ pdf
- গুরুত্বপূর্ন এক কথায় প্রকাশ
- এক কথায় প্রকাশ ৫ম শ্রেণি ২০২১
- এক কথায় প্রকাশ চতুর্থ শ্রেণি
- চাকরির জন্য এক কথায় প্রকাশ
অক্ষির সমীপে = সমক্ষ অক্ষির অভিমুখে = প্রত্যক্ষ অক্ষির অগোচরে = পরক্ষ চোখের কোণ = অপাঙ্গ অক্ষি পত্রের লোম (চোখের লোম) = অক্ষিপক্ষ্ম চক্ষুর সামনে সংঘটিত = চাক্ষুষ চোখে দেখা যায় এমন = চক্ষুগোচর চোখের নিমেষ না ফেলিয়া = অনিমেষ পুণ্ডরীক্ষের (পদ্ম) ন্যায় অক্ষি যার = পুণ্ডরীকাক্ষ বছর পূর্তি সিংহের নাদ/ডাক = হুঙ্কার বাঘের ডাক = গর্জন। রাজহাসের কর্কশ ডাক = ক্রেঙ্কার ময়ূরের ডাক = কেকা হাতির ডাক = বৃংহণ / বৃংহতি কুকুরের ডাক = বুক্কন অশ্বের ডাক = হ্রেষা গাধার ডাক = রাসভ মোরগের ডাক = শকুনিবাদ পেঁচা বা উলূকের ডাক = ঘূৎকার বিহঙ্গের ডাক/ধ্বনি=কূজন/কাকলি | পঁচিশ বছর পূর্ণ হওয়ার উৎসব = রজত জয়ন্তী পঞ্চাশ বছর পূর্ণ হওয়ার উৎসব = সুবর্ণ জয়ন্তী ষাট বছর পূর্ণ হওয়ার উৎসব = হীরক জয়ন্তী একশত পঞ্চাশ বছর = সার্ধশতবর্ষ প্রতি সপ্তাহে তিন দিন = বারত্রয়িক ইচ্ছা সম্পর্কিত ধনুকের ধ্বনি = টঙ্কার ভ্রমরের শব্দ = গুঞ্জন সমুদ্রের ঢেউ = ঊর্মি সুমদ্রের ঢেউয়ের শব্দ = কল্লোল অসির শব্দ = ঝঞ্জনা নূপুরের ধ্বনি = নিক্বণ অলঙ্কারের ধ্বনি = শিঞ্জন গম্ভীর ধ্বনি=মন্দ্র আনন্দজনক ধ্বনি = নন্দিঘোষ মেঘের ধ্বনি = জীমূতমন্ত্র অতি উচ্চ ধ্বনি = মহানাদ তোপের ধ্বনি = গুড়ুম যাহা সহজে লঙ্ঘন করা যায় না = দুলঙ্ঘ্য যাহা সহজে উত্তীর্ণ হওয়া যায় না = দুস্তর যা শুনলে দুঃখ দূর হয় = দুঃশ্রব | জানবার ইচ্ছা = জিঞ্জাসা সৃষ্টি করার ইচ্ছা = সিসৃক্ষা দেখবার ইচ্ছা = দিদৃক্ষা সেবা করার ইচ্ছা = শুশ্রূষা লাভ করার ইচ্ছা = লিপ্সা পাওয়ার ইচ্ছা = ঈপ্সা পান করার ইচ্ছা = পিপাসা নিন্দা করার ইচ্ছা = জুগুপ্সা হনন করবার ইচ্ছা = জিঘাংসা জয় করার ইচ্ছা = জিগীষা বিজয় লাভের ইচ্ছা=বিজিগীষা বেঁচে থাকার ইচ্ছা = জিজীবিষা গমন করার ইচ্ছা = জিগমিষা ত্রাণ লাভ করার ইচ্ছা = তিতীর্ষা করার ইচ্ছা = চিকীর্ষা ক্ষমা করার ইচ্ছা = চিক্ষমিষা/তিতিক্ষা হিত করার ইচ্ছা = হিতৈষা মুক্তি পাওয়ার/পেতে ইচ্ছা = মুমুক্ষা প্রবেশ করার ইচ্ছা = বিবক্ষা ভোজন করার ইচ্ছা = বুভুক্ষা রমণ বা সঙ্গমের ইচ্ছা = রিরংসা রোদন করার ইচ্ছা = রুরুদিষা বমন করিবার ইচ্ছা = বিবমিষা দান করার ইচ্ছা = দিৎসা বাস করার ইচ্ছা = বিবৎসা প্রতিবিধান করার ইচ্ছা = প্রতিবিধিৎসা অন্বেষণ করার ইচ্ছা = অন্বেষা খাওয়ার ইচ্ছা = ক্ষুধা |
বাঘের চর্ম = কৃত্তি হরিণের চর্ম = অজিন হাতির শাবক = করভ সাপের খোলস = নির্মোক, কঞ্চুক ভূজের সাহায্যে চলে যে = ভুজগ, ভুজঙ্গ (সাপ); পা দিয়ে চলে না যে = পন্নগ (সাপ); উরস দিয়ে হাঁটে যে = উরগ (সাপ)। যা বুকে হাঁটে = সরীসৃপ। লাফিয়ে চলে যে = প্লবগ (ব্যাঙ, বানর) ত্বরিত গমন করতে পারে যে = তুরগ (ঘোড়া) বিহায়সে (আকাশে) বিচরণ করে যে = বিহগ, বিহঙ্গ যে আকাশে চরে = খেচর। পরকে পালন করে যে = পরভৃৎ (কাক) পরের দ্বারা প্রতিপালিত যে = পরভৃত (কোকিল) যার দুটি মাত্র দাঁত = দ্বিরদ (হাতি) বাতাসে চরে যে = কপোত যে বন হিংস্র জীবজন্তুতে পরিপূর্ণ = শ্বাপদসংকুল প্রাণিদেহ থেকে লব্ধ = প্রাণিজ যে গাভী প্রসবও করে না, দুধও দেয় না = গোবশা মধু সংগ্রহকারী পতঙ্গ বিশেষ = মৌমাছি গবাদি পশুর চর্বিত চর্বণ = জাবর দমন করা যায় না যাকে = অদম্য দমন করা কষ্টকর যাকে = দুর্দমনীয় যা অতিক্রম করা যায় না = অনতিক্রম্য যা প্রতিরোধ করা যায় না = অপ্রতিরোধ্য | যার চারদিকে জল = দ্বীপ যার চারদিকে স্থল = হ্রদ যে গমন করে না = নগ (পাহাড়) যে জমিতে ফসল জন্মায় না = ঊষর উচ্চস্থানে অবস্থিত ক্ষুদ্র কুটির = টঙ্গি যেখানে মৃত জীবজন্তু ফেলা হয় = ভাগাড় / উপশল্য ঐতিহাসিককালেরও আগের = প্রাগৈতিহাসিক জলবহুল স্থান = অনুপ,জলা তৃণাচ্ছাদিত ভূমি = শাদ্বল আমার তুল্য = সাদৃশ ইহার তুল্য = ইদৃশ ঋষির তুল্য = ঋষিকল্প দেবতার তুল্য = দেবোপম তোমার মত = ত্বাদৃশ তার মত = তাদৃশ রন্ধনের যোগ্য=পাচ্য খাবার যোগ্য = খাদ্য জানিবার যোগ্য=জ্ঞাতব্য প্রশংসার যোগ্য=প্রশংসার্হ ঘ্রাণের যোগ্য=ঘ্রেয় যা ক্রয় করার যোগ্য = ক্রেয় যা বিক্রয় করার যোগ্য = বিক্রেয় যা চুষে খাবার যোগ্য = চোষ্য যা চিবিয়ে খাবার যোগ্য = চর্ব্য যা চেটে খাবার যোগ্য = লেহ্য যা পান করার যোগ্য = পেয় যা গতিশীল = জঙ্গম ইতস্তত গমনশীল বা সঞ্চারণশীল = বিসর্পী যে সর্বত্র গমন করে = সর্বগ থেমে থেমে চলার যে ভঙ্গি = ঠমক প্রস্থান করতে উদ্যত = চলিষ্ণু পশ্চাতে গমন করে যে = অনুগামী নিশাকালে চরে বেড়ায় যে = নিশাচর | যে নারী আনন্দ দান করে = বিনোদিনী যে নারী কলহপ্রিয় = খণ্ডানী যে নারী চিরকাল পিতৃগৃহবাসিনী = চিরণ্টী যে নারীর সহবাসে মৃত্যু হয় = বিষকন্যকা যে নারী অঘটন ঘটাতে পারদর্শী = অঘটনঘটনপটীয়সী যে নারী সূর্যকে দেখে না = অসূর্যস্পশ্যা নারীর কটিভূষণ = রশনা যে নারী একবার সন্তান প্রসব করেছে = কাকবন্ধ্যা যে নারী প্রিয় বাক্য বলে = প্রিয়ংবদা যে নারী সুন্দরী = রমা যে নারী সাগরে বিচরণ করে = সাগরিকা যে নারী বীর = বীরাঙ্গনা যে নারীর দশ বছর বয়স = কন্যকা। যে নারীর স্বামী ও পুত্র জীবিত = বীরা, পুরন্ধ্রী যে নারীর স্বামী ও পুত্র মৃত = অবীরা যে নারীর বিয়ে হয়েছে = ঊঢ়া যে নারীর বিয়ে হয় না = অনূঢ়া যে নারীর স্বামী বিদেশে থাকে = প্রেষিতভর্তৃকা যে নারীর সতীন নেই = নিঃসপ্ত যে নারীর স্বামী দ্বিতীয় বিয়ে করেছে = অধিবিন্না যে নারীর সন্তান হয় না = বন্ধ্যা যে নারীর সন্তান বাঁচে না = মৃতবৎসা যে নারীর হাসি সুন্দর = সুস্মিতা যে রমণীর হাসি সুন্দর = সুহাসিনী যে নারীর হাসি কুটিলতাবর্জিত = শুচিস্মিতা কুমারীর পুত্র = কানীন নারীর লীলাময়ী নৃত্য = লাস্য অবিবাহিতা জ্যেষ্ঠা থাকার পরও যে কনিষ্ঠার বিয়ে হয় = অগ্রেদিধিষু আজীবন সধবা যে নারী = চিরায়ুষ্মতী গুরুর পত্নী = গুর্বী |
ঈষৎ নীলাভবিশিষ্ট = আনীল ঈষৎ উষ্ণ = কবোষ্ণ ঈষৎ পাংশু বর্ণ = কয়রা ঈষৎ আমিষ গন্ধ যার = আঁষটে যা অতি দীর্ঘ নয় = নাতিদীর্ঘ যা খুব শীতল বা উষ্ণ নয় = নাতিশীতোষ্ণ ক্ষুদ্র হাঁস = পাতিহাঁস ক্ষুদ্র শিয়াল = খেঁকশিয়াল ক্ষুদ্র লেবু = পাতিলেবু ক্ষুদ্র লতা = লতিকা ক্ষুদ্র রাজা = রাজড়া ক্ষুদ্র বাগান = বাগিচা ক্ষুদ্র নদী = সারণি ক্ষুদ্রকায় ঘোড়া = টাট্টু ঘোড়া পুরুষ সম্পর্কিত রাত্রিকালীন যুদ্ধ = সৌপ্তিক এখনও শত্রু জন্মায় নাই যার = অজাতশত্রু শত্রুকে পীড়া দেয় যে = পরন্তপ শত্রুকে (অরিকে) দমন করে যে = অরিন্দম শত্রুকে জয় করেন যিনি = পরঞ্জয় বা শত্রুজিৎ শত্রুকে জয় করেন যিনি = শত্রুঘ্ন যুদ্ধ থেকে যে বীর পালায় না = সংশপ্তক যুদ্ধে স্থির থাকেন যিনি = যুধিষ্ঠির হস্তি, অশ্ব, রথ, পদাতিকে সমাহার = চতুরঙ্গ দুরথীর যুদ্ধ = দ্বৈরথ | যে দ্বার পরিগ্রহ করে নি = অকৃতদার যে দ্বার পরিগ্রহ করেছে = কৃতদার যে প্রথম স্ত্রী জীবিত থাকতে দ্বিতীয় দার পরিগ্রহণ করেছে = অধিবেত্তা পত্নী বর্তমান থাকা সত্ত্বেও পুনর্বিবাহ = অধিবেদন স্ত্রীর বশীভূত = স্ত্রৈণ যে পুরুষের স্ত্রী বিদেশে = প্রোষিতপত্নীক বা প্রোষিতভার্য যার দাঁড়ি গোফ উঠে নি = অজাতশ্মশ্রু পুরুষের কর্ণভূষণ = বীরবৌলি বড় ভাই থাকতে ছোট ভাইয়ের বিয়ে = পরিবেদন হাতের প্রথম আঙ্গুল = অঙ্গুষ্ঠ হাতের দ্বিতীয় আঙ্গুল = তর্জনী হাতের তৃতীয় আঙ্গুল = মধ্যমা হাতের চতুর্থ আঙ্গুল =অনামিকা হাতের পঞ্চম আঙ্গুল = কনিষ্ঠা হাতের কব্জি = মণিবদ্ধ হাতের কনুই থেকে কব্জি পর্যন্ত অংশ = প্রকোষ্ঠ হাতের কব্জি থেকে আঙুলের ডগা পর্যন্ত = পাণি হাতের কনুই থেকে বদ্ধ মুষ্টি পর্যন্ত পরিমাণ = রত্নি | দিনের পূর্ব ভাগ = পূর্বাহ্ণ দিনের মধ্য ভাগ = মধ্যাহ্ন দিনের অপর ভাগ = অপরাহ্ণ দিনের সায় (অবসান) ভাগ = সায়াহ্ন রাত্রির মধ্য ভাগ = মহানিশা রাত্রির তিন ভাগ একত্রে = ত্রিযামা অন্ধকার রাত্রি = তামসী নিতান্ত দগ্ধ হয় যে সময়ে (গ্রীষ্মকাল) = নিদাঘ যে দিন তিন তিথির মিলন ঘটে = ত্র্যহস্পর্শ ঘোর অন্ধকার রাত্রি = তামসী,তমিস্রা মেঘ/সূর্য/আবহাওয়া প্রভৃতি যা জল দেয় = জলদ (মেঘ) অভ্র (মেঘ) স্পর্শ করে যা = অভ্রংলিহ যে মেঘে প্রচুর বৃষ্টি হয় = সংবর্ত সূর্যোদয় থেকে পরবর্তী সূর্যোদয় পর্যন্ত = সাবান সূর্য থেকে কোন গ্রহের সর্বদূরবর্তী বিন্দু = অপসূর অন্তরে যা ঈক্ষণ যোগ্য = অন্তরিক্ষ (আকাশ) আকাশ ও পৃথিবী = ক্রন্দসী। আকাশ ও পৃথিবীর অন্তরাল = রোদসী ঋতুর সম্বন্ধে = আর্তব পূর্ণিমার চাঁদ = রাকা প্রভাতের নবোদিত সূর্য = বালার্ক,বালসূর্য যুদ্ধ সম্পর্কিত |
যে ব্যক্তি এক ঘর হতে অন্য ঘরে ভিক্ষা করে বেড়ায় = মাধুকর খেয়া পার করে যে = পাটনী যে বিষয়ে কোন বিতর্ক নেই = অবিসংবাদী অশ্বের চালক = সাদী যিনি অতিশয় হিসাবি = পাটোয়ারি যিনি বক্তৃতা দানে পটু = বাগ্মী যে পরের গুণেও দোষ ধরে = অসূয়ক যে অগ্র-পশ্চাৎ চিন্তা না করে কাজ করে = অবিমৃশ্যকারী যে সুপথ থেকে কুপথে যায় = উন্মার্গগামী যে অপরের লেখা চুরি করে নিজনামে চালায় = কুম্ভীলক যে অন্য দিকে মন দেয় না = অনন্যমনা যে বিদ্যা লাভ করেছে = কৃতবিদ্য যে রোগ নির্ণয় করতে হাতড়িয়ে ক্লান্ত = হাতুড়ে অবজ্ঞায় নাক উঁচু করে যে = উন্নাসিক কোন বিষয়ে যে শ্রদ্ধা হারিয়েছে= বীতশ্রদ্ধ যার স্পৃহা দূর হয়েছে = বীতস্পৃহ যার পূর্ব জন্মের কথা স্মরণ আছে = জাতিস্মর সকলের জন্য প্রযোজ্য = সর্বজনীন সকলের জন্য অনুষ্ঠিত = সার্বজনীন নিজেকে বড় ভাবে যে = হামবড়া নিজেকে যে নিজেই সৃষ্টি করেছে = সয়ম্ভূ যার অন্যদিকে মন নাই = অনন্যমনা যার উপস্থিত বুদ্ধি আছে = প্রত্যুৎপন্নমতি যার দুবার জন্ম হয় = দ্বিজ যার বংশ পরিচয় কেউই জানে না = অজ্ঞাতকুলশীল বেশি কথা বলে যে = বাচাল। বীরদের মধ্যে শ্রেষ্ঠ = বীরশ্রেষ্ঠ। ভয় নেই যার = নির্ভীক। যে সংবাদ বহন করে = সাংবাদিক। যে অন্যের অধীন নয় = স্বাধীন। যে উপকারীর উপকার স্বীকার করে = কৃতজ্ঞ। যে উপকারীর অপকার করে = কৃতঘ্ন। যে বিদেশে থাকে = প্রবাসী। যে পরিণাম বোঝে না = অপরিণামদর্শী। যার ঈহা (চেষ্টা) নেই = নিরীহ কম কথা বলে যে = মিতভাষী যার কোনো কিছুতে ভয় নেই = অকুতোভয় যার অন্য উপায় নেই = অনন্যোপায়। যার উপস্থিত বুদ্ধি আছে = প্রত্যুৎপন্নমতি যিনি অধিক ব্যয় করেন না = মিতব্যয়ী শুভক্ষণে জন্ম যার = ক্ষণজন্মা যার কোন তিথি নেই = অতিথি মাথায় টাক = খলতি যার কিছু নেই = আকিঞ্চন যার পঞ্জরাস্থি ক্ষীণ = উনপাঁজুরে যার দিক থেকে চক্ষু ফেরানো যায়না = অসেচনক যার কীর্তি শ্রবণে পূণ্য জন্মে = পূণ্যশ্লোক লয় প্রাপ্ত হয়েছে = লীন শাল গাছের ন্যায় দীর্ঘাকার = শালপ্রাংশু ষাঁড়ের চেহারা তুল্য = ষণ্ডামার্কা সুদে টাকা খাটানো = তেজারতি স্বর্গের গঙ্গা = মন্দাকিনী হাতি বাঁধার রজ্জু = আন্দু হস্তী রাখার স্থান = বারী, পিলখানা হস্তী তাড়নের নিমিত্ত ব্যবহৃত লৌহদণ্ড = অঙ্কুশ হস্তীর চারণভূমি = প্রচার অব্যক্ত মধুর ধ্বনি = কলতান যার বাসস্থান নেই = অনিকেতন ইতয়ার পুত্র = ঐতরেয় কর্মে অতিশয় তৎপর = করিৎকর্মা চৌত্রিশ অক্ষরে স্তব = চৌতিশা জয়লাভ করতে অভ্যস্ত যে = জিষ্ণু জয় করার যোগ্য = জেতব্য দান করে যে কেড়ে নেয় = দত্তাপহারী, দত্তহারী বাক্য ও মনের অগোচর = অবাঙ্মনসগোচর ভ্রাতাদের মধ্যে সদ্ভাব = সৌভ্রাত্র মৃত্যু কামনায় উপবাস = প্রায়োপবেশন যে উপরে উঠেছে = আরূঢ় যে পার হতে ইচ্ছুক = তিতীর্যু যে অট্টালিকা দেখতে সুন্দর = হর্ম্য যে অস্ত্র একশত জনকে বধ করতে পারে = শতঘ্নী যে বহু বুলি বলে = হরবোলাযা বিচারের দ্বারা ঠিক করা যায় না = অপ্রতর্ক্য যা মিলিয়ে যাচ্ছে = অপমৃয়মান যা পূর্বে কথিত বা উল্লিখিত = প্রাগুক্ত যা শল্য ব্যথা দূর করে = বিশল্যকরণী যার উদর বক্রগতি সম্পন্ন = কাকোদর শুনতে ইচ্ছুক=শুশ্রুষু হাতির পিঠে আরোহী বসার স্থান = হাওদা যা সহজে অপনীত হবার নয় = দুরপনেয় সন্তানের মত যত্নে = অপত্যনির্বিশেষে অকালে পক্ব হয়েছে যা = অকালপক্ব অগ্রে জন্মগ্রহণ করেছে যে = অগ্রজ | অভ্রন্ত জ্ঞান = প্রমা উপদেশ ছাড়া লব্ধ প্রথম জ্ঞান = উপজ্ঞা ভাষা সম্পর্কে যিনি বিশেষ জ্ঞান রাখেন = ভাষাবিদ। ব্যাকরণ জানেন যিনি = বৈয়াকরণ। যার দুহাত সমান চলে = সব্যসাচী যিনি শিক্ষা দান করেন = শিক্ষক। যিনি বিশেষ জ্ঞান রাখেন = বিশেষজ্ঞ। স্মৃতিশাস্ত্রে পণ্ডিত যিনি = শাস্ত্রজ্ঞ স্মৃতি শাস্ত্র রচনা করেন যিনি = শাস্ত্রকার ন্যায় শাস্ত্রে পণ্ডিত যিনি = নৈয়ায়িক যিনি স্মৃতি শাস্ত্র জানেন = স্মার্ত গ্রন্থাদির অধ্যায় = স্কন্দ জানায় যে = জ্ঞাপক জানা উচিত = জ্ঞেয় শিক্ষা করছে যে = শিক্ষানবিশ জ্ঞানের সঙ্গে বিদ্যমান = সজ্ঞান ইতিহাস জানেন যিনি = ইতিহাসবেত্তা যা পূর্বে দেখা যায় নি = অদৃষ্টপূর্ব যা পূর্বে ছিল এখন নেই = ভূতপূর্ব যা পূর্বে কখনো হয় নি = অভূতপূর্ব যা পূর্বে শোনা যায় নি = অশ্রুতপূর্ব যা পূর্বে চিন্তা করা যায় নি = অচিন্তিতপূর্ব যা পূর্বে কখনও আস্বাদিত হয় নাই = অনাস্বাদিতপূর্ব ক্রিয়া সম্পর্কিত যা পুনঃ পুনঃ জ্বলিতেছে =জাজ্বল্যমান যা ক্রমশ দূরে সরে যাচ্ছে = অপসৃয়মাণ যা বহন করা হচ্ছে = নীয়মান যা উপলব্ধি করা যাচ্ছে = উপলভ্যমান যা ক্রমশ বর্ধিত হচ্ছে = বর্ধিষ্ণু যা ক্রমশ ক্ষয়প্রাপ্ত হচ্ছে = ক্ষীয়মাণ ক্রীড়নশীল তরঙ্গ = চলোর্মি যা বচন / বাক্যে প্রকাশযোগ্য নয় = অনির্বচনীয় বলা/প্রকাশ করা ‘যা বলা হয়েছে’ বা ‘বলা হতে যাচ্ছে বা হবে’=বক্ষ্যমাণ = বক্ষ্যমাণ যা বলা হয় নি = অনুক্ত যা বলার যোগ্য নয় = অকথ্য যা প্রকাশ করা হয় নি = অব্যক্ত কথার মধ্যে ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র প্রসঙ্গ বা প্রবচনাদি = বুকনি অন্যের মনোরঞ্জনের জন্য অসত্য ভাষণ = উপচার অনেক কষ্টে ভিক্ষা পাওয়া যায় যখন = দুর্ভিক্ষ অনেকের মধ্যে একজন = অন্যতম। দুয়ের মধ্যে এক = অন্যতর অনুসন্ধান করার ইচ্ছা = অনুসন্ধিৎসা অবশ্যই যা ঘটবে = অবশ্যম্ভাবী কোনো ভাবেই যা নিবারণ করা যায় না = অনিবার্য পরিহার করা যায় না এমন = অপরিহার্য অল্প ব্যয় করে যে = মিতব্যয়ী ইন্দ্রিয়কে জয় করেছে যে = জিতেন্দ্রিয় চোখে যার লজ্জা নেই = চশমখোর আকাশ পথে যে যান ব্যবহার করা যায় = নভোযান আদি থেকে অন্ত পর্যন্ত = আদ্যোপান্ত আপনার বর্ণ লুকায় যে = বর্ণচোরা ক্ষণকালের জন্য স্থায়ী = ক্ষণস্থায়ী জন্ম থেকে আরম্ভ করে = আজন্ম জলে ও স্থলে চরে যে = উভচর একই গুরুর শিষ্য = সতীর্থ একই মাতার উদরে জন্ম যাদের = সহোদর একই বিষয়ে যার চিত্ত নিবিষ্ট = একাগ্রচিত্ত একই সময়ে = যুগপৎ একই সময়ে বর্তমান = সমসাময়িক। শৈশবকাল অবধি = আশৈশব শুকনো পাতার শব্দ =মর্মর যার বিশেষ খ্যাতি আছে = বিখ্যাত সমস্ত পৃথিবীর লোকের বন্দনাযোগ্য =বিশ্ববন্দিত, বিশ্ববন্দ্য সারা দুনিয়ায় খ্যাত = জগদ্বিখ্যাত হঠাৎ রাগ করে যে = রগচটা কোথাও উঁচু কোথাও নিচু = বন্ধুর কী করতে হবে তা বুঝতে না পারা = কিংকর্তব্যবিমূঢ় কর্ম সম্পাদনে পরিশ্রমী = কর্মঠ কোকিলের স্বর = কুহু নষ্ট হয় যা = নশ্বর যা সহজে ভেঙে যায় = ভঙ্গুর পা থেকে মাথা পর্যন্ত = আপাদমস্তক প্রহরা দেয় যে = প্রহরী পেছনে সরে যাওয়া = পশ্চাদপসরণ মরণ পর্যন্ত = আমরণ মৃতের মতো অবস্থা = মুমূর্ষু যা মর্ম স্পর্শ করে = মর্মস্পর্শী যা একইভাবে চলে = গতানুগতিক যার তল স্পর্শ করা যায় না = অতলস্পর্শী | যা মাটি ভেদ করে ওঠে = উদ্ভিদ যে গাছে ফল ধরে, কিন্তু ফুল ধরে না = বনস্পতি যে গাছ অন্য গাছের ওপর জন্মে = পরগাছা রোগনাশক গাছগাছড়া = ভেষজ যা গমন করে না = নগ ফল পাকলে যে গাছ মরে যায় = ওষধি যে সব গাছ থেকে ঔষধ প্রস্তুত হয় = ঔষধি যে জমিতে দুবার ফসল হয় = দো-ফসলা। সরোবরে জন্মায় যাহা = সরোজ নীল বর্ণের পদ্ম = ইন্দিবর রক্ত বর্ণ পদ্ম = কোকনদ শ্বেত বর্ণ পদ্ম = পুণ্ডরীক পদ্মের ডাঁটা বা নাল = মৃণাল পদ্মের ঝাড় = মৃণালিনী বীজ বপনের উপযুক্ত সময় = জো আঙুর ফল = দ্রাক্ষা ঔষধের আনুষঙ্গিক সেব্য = অনুপান ক্ষুধার অল্পতা = অগ্নিমান্দ্য লবণ কম দেওয়া হয়েছে এমন = আলুনি যার ভাতের অভাব = হাভাতে যে আলোতে কুমুদ (পদ্ম) ফোটে = কৌমুদী (জ্যোৎনা) যা ধারণ বা পোষণ করে = ধর্ম অকালে উৎপন্ন কুমড়া = অকালকুষ্মাণ্ড অনশনে মৃত্যু = প্রায় হিরণ্য (স্বর্ণ) দ্বারা নির্মিত = হিরন্ময় অঙ্গীকৃত মাল তৈরির জন্য প্রদত্ত অগ্রিম অর্থ = দাদন অতিশয় রমণীয় = সুরম্য অগ্র-পশ্চাৎ ক্রম অনুযায়ী = আনুপূর্বিক অতিশয় ঘটা বা জাঁকজমক = বহ্বাড়ম্বর ঋণ শোধের জন্য যে ঋণ করা হয় = ঋণার্ণ পূর্ব ও পরের অবস্থা = পৌর্বাপর্য রাস্তায় ডাকাতি = রাহাজানি অষ্টপ্রহর ব্যবহার্য যা = আটপৌরে আপনাকে কেন্দ্র করে চিন্তা = আত্মকেন্দ্রিক মান্যব্যক্তিকে অভ্যর্থনার জন্য কিছুদূর এগিয়া যাওয়া = প্রত্যুৎগমন মান্যব্যক্তির বিদায়কালে কিছুদূর এগিয়া যাওয়া = অনুব্রজন মাটিতে গড়াগড়ি দিচ্ছে এমন = উপাবৃত্ত সার্থের জন্য অন্যায় অর্থ প্রদান (ঘুষ) = উপদা স্বমত অন্যের উপর চাপিয়ে দেয় যে = স্বৈরাচারী হাতির পিঠে আরোহী বসার স্থান = হাওদা যার ঈহা (ইচ্ছা) নেই = নিরীহ আকস্মিক দুর্দৈব = উপদ্রব উত্তরাধিকার সূত্রে পাওয়া ধন = রিকথ ঋষির দ্বারা উক্ত(কথিত) = আর্য ঋজুর ভাব = আর্জব ঋতুতে ঋতুতে যজ্ঞ করেন যিনি = ঋত্বিক জীবিত থেকেও যে মৃত = জীবন্মৃত কটিদেশ থেকে পদতল পর্যন্ত অংশ = অধঃকায় কাচের তৈরি ঘর = শিশমহল গৃহের প্রধান প্রবেশ পথ = দেহলি,দেউড়ি গর্দভের বাসস্থান = খরশাল কপালে আঁকা তিলক = রসকলি ক্ষিতি, জল, তেজ বায়ু থেকে সঞ্জাত = চতুভৌতিক গুরুগৃহে বাস = অন্তেবাসী ঘর্ষণ বা পেষণজাত গন্ধ = পরিমল ছুতারের বৃত্তি = তক্ষণ ত্বরার সঙ্গে বর্তমান = সত্বর তরল অথচ গাঢ় = সান্দ্র তস্করের কাজ = তাস্কর্য তনুর ভাব = তনিমা দুই নদীর মধ্যবর্তী স্থান = দোয়াব নিচে জল আছে যার = অন্তঃসলিলা স্রোত আছে যার = স্রোতস্বতী। দৈনন্দিন জীবনের লিখিত বিবরণ = রোজনামচা দুগ্ধবতী গাভী =পয়স্বিনী ধান্যাদি পরিমাপকারী = কয়ালি নির্ভুল মুনিবাক্য = আপ্তবাক্য নিকৃষ্ট ব্যক্তি = অজন প্রদীপ শীর্ষের কালি = অঞ্জন পেটের পীড়া ও তৎসহ জ্বর = জ্বরাতিসার পায়ে হাঁটা = পদব্রজ বসন আলগা যার = অসংবৃত বেলা ভূমিকে অতিক্রম = উদ্বেল বিশেষ ভাবে দর্শন = বীক্ষণ মরনের জন্য অনশন = প্রায়োপবেশন মৃত্তিকা দিয়ে নির্মিত = মৃন্ময় বিচিত্রতায় পূর্ণ যা = বৈচিত্র্যপূর্ণ চালচলনের উৎকর্ষ = সভ্যতা প্রাচীন ইতিহাস = প্রত্নতাত্ত্বিক আলোচনার বিষয়বস্তু = আলোচ্য পুতুল পূজা করে যে = পৌত্তলিক |